মোছাঃ সালমা আক্তার। বয়স ২৮ বছর। এক কন্যা সন্তানের জননী। দরিদ্রতার কষাঘাতে দূর্বিষহ যার জীবন। তার উপর দুটো কিডনীই ড্যামেজ। মরার উপর খাড়ার ঘা যাকে বলে সেই অবস্থা।
বলছিলাম নেত্রকোণার পূর্বধলা উপজেলার আগিয়া ইউনিয়নের টিকুরিয়া গ্রামের জুনায়েদ খাঁ (৩৬) এর স্ত্রী সালমা আক্তারের কথা। ২০১৮ সালে বিয়ে হয় সালমা আক্তারের। বিয়ের পর পরই ধরা পড়ে কিডনী সমস্যা। এতোদিন সম্পত্তি বিক্রি, ধার-দেনা করে চিকিৎসা চললেও টাকার অভাবে বন্ধ হয়ে যায় চিকিৎসা।
ঠিক সেই মুহূর্তে এ পরিবার চিকিৎসা সহায়তা চান বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন এর কাছে। তিনি পরিবারের দূরবস্থার কথা জানতে পেরেই চিকিৎসার সকল ব্যয়ভার ও দেখাশোনার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন। রোগীকে ভর্তি করেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। এবং ডাক্তারের সাথে কথা বলে অপারেশনের ব্যবস্থা করান।
জানতে চাইলে আহমদ হোসেন জানান, আমরা রাজনীতি করি মানুষের জন্যই। খোঁজ নিয়ে জানতে পারি পরিবারটি টাকার অভাবে চিকিৎসা করতে পারছে না। তাই আমার যতটুকু সম্ভব সহায়তা করেছি। ভবিষ্যতেও কেউ বিপদে পড়লে আমার পক্ষ থেকে সহায়তা অব্যহত থাকবে।
রোগীর স্বামী জুনায়েদ জানান, স্ত্রীকে নিয়ে হতাশার সাগরে ডুবছিলাম। সেই মুহূর্তে তিনি (আহমদ হোসেন) এগিয়ে এসে রোগী ভর্তি করানো থেকে শুরু করে অপারেশন, থাকা-খাওয়া, ব্যয়ভার সবই বহন করেন। আমরা এমন রাজনীতি বীদ ঘরে ঘরে চাই।
Be First to Comment